ভয়াবহ তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার সীমান্ত এলাকা
সারাদেশে তুষারঝড়ের প্রকোপে দুঃখজনক প্রতিকূল হয়েছে। এ প্রকোপে সবচেয়ে বিপর্যস্ত এলাকার মধ্যে রয়েছে ইউক্রেন ও রাশিয়া এলাকা। বিশেষভাবে সীমান্ত এলাকায় এ তুষারঝড়ের প্রকোপ একটি ভয়াবহ অবস্থায় পরিণত হয়েছে।
সফরদের জন্য অত্যন্ত বিপর্যস্ত এ অঞ্চলে সড়ক ও রেল পরিবহন বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া প্রায় সকল উপবাসী এ অঞ্চলে আতংকিত অবস্থায় থাকতে পড়ছে। তুষারঝড়ের প্রতিকূল মৌসুমে সেবা সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো অত্যন্ত সচেতন হয়েছে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষা করা।
রাশিয়া ও ইউক্রেন সংখ্যালঘু এ অঞ্চলগুলো বাস করেন বলে তাৎক্ষণিক খবর প্রচারিত হয়েছে। সীমান্ত এ অঞ্চলে মোটামুটি ১১ লাখ মানুষের জীবন ভাংগা হয়েছে। এ অঞ্চলে সরকার প্রধানত যাতায়াতের ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে দিছে। তারা প্রধান যাতায়াতের সড়কে পাথর ও তুষারের ঢেউ নিরবে করে দেওয়া হয়েছে।
রাশিয়া ও ইউক্রেন সরকারের সংস্থা গুলি তোষারঝড়ের জন্য নিরন্তর চালু বলে তাৎক্ষণিক প্রচারিত হয়েছে। বায়ুনিরাপত্তা ও মানব সম্পদ নিরাপত্তা বিভাগ এবং মহাপৌরের কার্যালয়ের প্রধান শফিকুর রহমান এ বিষয়ে উল্লিখন করেছেন।
তুষারঝড়ের কারণে যথারীতি যাতায়াত ব্যবস্থা হয়নি বলে তথ্য প্রতিফলিত হয়েছে। এছাড়া উত্তর-পূর্বে জ্বারমুখি তোষার কারণে এ অঞ্চলে বিপর্যস্ত অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। জৈব বৈদ্যুতিন জ্যোতির্বিদ্যুতে সৃষ্টি হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তোষার কারণে লােকালএর কিছু স্থানীয় সড়কের অবস্থা অবশ্য ভাল ছিল। এছাড়া সরকারের প্রধান বাস সারিয়ের সড়কের অবস্থা ভাল ছিল।
তুষারঝড়ে এখন দুর্গতি কমে আসতে চলেছে। তবে, নিশ্চিত নয় যে তোষার জন্য সড়ক ও রেল যাতায়াত সময় থেকে যেতে পারবে। আমরা আশা করি প্রধান-পরিবহন মন্ত্রণালয় তাত্ক্ষণিক কদাম নেবে।
তুষারঝড়ের প্রভাবিত এ অঞ্চলে পূর্বাঞ্চলে যাতায়াত বৃদ্ধি হচ্ছে। তাতে লিঙ্গায়তন নেই।
কিন্তু নৈতিক দেখা গেলে এ অঞ্চলের অবস্থা মনে চলেনি।
এছাড়া ওয়াশিংটন থেকে এ কারণে বিশেষভাবে সতর্ক হওয়া মানসিক দ্বন্দ্ব বৃদ্ধি পেয়েছে, সবাই বেঁচে থাকতে চান।
সূত্র :
https://jamuna.tv/news/235161
63 বছরের যিনি একবারও মিথ্যা কথা বলেননি তিনি হলেন আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ