গাজা ইস্যুতে এরদোয়ান-রাইসি’র ফোনালাপ
গাজা-ইস্রাইল সংঘর্ষে প্রতিরোধের মূল কারণ যা আছে তা নানা ধরনের সাংখ্যিক এবং সামাজিক প্রতিরোধের মধ্যে প্রাধান্য পায়। এরদোয়ান, তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী, এ সংখ্যার এবং বাংলাদেশের জনগণের কাছে এ সব বিষয় উত্সাহিত করেছেন এবং বিশ্ব সমিতি এবং সারা বিশ্বের মধ্যে বিশেষ অবস্থান অর্জন করেছেন।
তিনি সম্প্রতি ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশের জনগণের সহানুভূতি প্রকাশ করার জন্য ইরানি রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছিলেন। তারা আলোচনা করা হয়েছিল ইস্রাইলের প্রতিরোধি অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি ও পরিষ্কারতা অর্জন করার জন্য।
এরদোয়ান প্রধানমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীরা বাংলাদেশ ও ইরান এবং বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও আত্মীয়তা এবং বিবিধ বিষয়গুলির উন্নতমানের জন্য আলোচনা করেন। প্রধানমন্ত্রীরা তাদের গতিবিধি এবং ঘটনাস্থল ধারাবাহিকতার জন্য তাদের প্রশাসনিক ক and আদালতি সিদ্ধান্ত অগ্রগতি রেখেছেন এবং উন্নত সম্প্রীতি এবং কার্যকর অবস্থানের জন্য সম্পাদন করতে চাওয়া হয়।
একই সঙ্গে, তিনি ইসরাইলের প্রতিরোধে সতর্ক এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রীতি এবং পরিষ্কারতা দৃষ্ টিকোন ধারণ করেন। তারা অতীতে তাদের ছয় দশকের বিশ্ব যুদ্ধে নিয়মিত অসুস্থতা ছিল এবং অবশ্য পরিষ্কারতা পারদা রাখার জন্য এবং সুযোগ এবং প্রশাসক এবং অধিকারপ্রাপ্ত সংগঠনের সঙ্গে তাদের স্বতস্ফূর্তগত ধারণাগুলির সংকট জোড় করা।
বিশ্ব সমিতিতে তিনি ইসরাইলের প্রতিরোধে প্রতিরোধে মন্তব্য এবং আবার তাদের প্রতি আত্মীয়তা প্রকাশ করেছিলেন। তাদের কঠোর এবং বিষয়বস্তুপূর্ণ মনোবৃত্তির হারাৎ প্রশংসা করা টার্কি সম্প্রদায় ও কমিউনিটির অভিবাষত প্রধানমন্ত্রী তারাব্হুদ্ধিন এরদোয়ানের মন্ত্ব্যে অধোরিত হবে এবং তারা ইসরাইলের প্রতি আত্মীয়তা এবং পরিষ্কারতা ধারণা করতে চান।
একই সময়ে, তিনি প্রমাণিত হো ছিলেন যে তারা ইসরাইলের প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক সম্প্রী তি এবং সামাজিক অপরাধ পরিষকারতা বিষয়ে আন্তর্জাতিক সময়ের জন্য সতর্ক এবং সম্মানিত মৃত্ ফুলোন নিোগ প্রদান করা যাবে।
অন্যদিকে, ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট ইসরাইলের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রী তিতে ও সামাজিক অপরাধে পাও নি অ তন্ত রাজনৈতিক এবং সামাজিক অধিকারপ্রাপ্তসংগঠ নের সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।
এরদোয়ান-রাইসি’র ফোনালাপ সম্পাদনা atn newsে। বাংলাদেশীরাষ্ট্রপক্ষের কাছে এ সেবা বাধ্যতামূলক ভাবে প্রশাসিক অধিকারের কোনো।
গাজা ইস্যুতে এরদোয়ান-রাইসি’র ফোনালাপ সম্পাদনা atn newsে। বাংলাদেশীরাষ্ট্রপক্ষের কাছে এ সেবা বাধ্যতামূলক ভাবে প্রশাসিক অধিকারের কোনো।
HAMAZ 🇵🇸 zindabad 🇵🇸
Allah israel thika muslim go hefazot koruk ameen
mash allah apu apne onek cute sotti bolsi allah jeno karo nojor na lagsy duwa kori allah apnake sara jibon amon tai sondor rakhuk ameen
❤❤❤❤❤
Hamas k nirmul korbe bole gazar sadaron manush k ghono hatta kore nari o shishu k dokoldar Israel
ইরান ও তুরস্ক কে গোটা মুসলিম এর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল ❤জয় হবেই ইনশাল্লাহ মুসলিম বিশ্ব 😅
🇮🇷🇮🇷🇮🇷✌️🇵🇸🇵🇸🇵🇸✌️✌️✌️
🚫🇮🇱🚫🇮🇱🚫🇮🇱🚫🇺🇸
ইয়া আল্লাহ তুমি হেফাজতে রাকিও আমাদের ফিলিস্তিন মুসলিম ভাই ও বোনদেরকে জালিমের হাত থেকে।
ইংশাআল্লাহ। ইজরায়েলই খতুম হবে সে সময় টা খুব একটা বেশী দিন বাকী নেই। হামাস শান্তি পৃিয় মানুষ। হামাসে আচার ব্যাবহার দেখে ছে বিশ্ব বাসী। আল্লাহ তো আছেন।
দারুন উপস্থাপন করলেন মাসা আল্লাহ
Israel er porajoy hoyese er jonno joddho birotite raji hoyese,
Stop war
যে সকল মুসলিম দেশ এবং শান্তি প্রিয় রাষ্ট্র ইজরায়েল নামক সন্ত্রাসীদের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন এবং ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডকে ইজরাইল নাম দিয়ে ফিলিস্তিনদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, এবং গনহত্যা ও জবরদখলকে সংকট মনে করে সমাধান হিসাবে দ্বিরাষ্ট্র নীতির কথা ভাবছেন তাঁরা এখন সরব হোন। এই ৪ দিনের যুদ্ধ বিরতি আপনাদের জন্য উত্তম সময়।একটা সভ্য বিশ্বের সভ্য জাতি অন্যের ভূখন্ড দখল, জুলুম অত্যাচার,গনহত্যা চালাতে পারে না।মন চাইলেই কাউকে বাস্তচূত্য করতে পারে না, ইচ্ছে করলেই বোমা হামলা করে নিরিহ নারী শিশুদের গনহত্যা করতে পারে না।এটা অবশ্যই সন্ত্রাসী কার্যকলাপ।দিনে দিনে সামরিক প্রভাব খাটিয়ে,অস্ত্রের মুখে গনহত্যা চালিয়ে ফিলিস্তিনিদের সমস্ত ভূখন্ড গিলে খাচ্ছে এই সন্ত্রাসীরা।আর মুসলমানগন আর শান্তিপ্রিয় রাষ্ট্র ইজরাইল নামক সন্ত্রাসীদের ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ড দখল ও গনহত্যার সমর্থন দিচ্ছে ইজরায়েল নামক সন্ত্রাসীদের স্বীকৃতি দিয়ে।হায় মুসলিম ও শান্তিপ্রিয় রাষ্ট্র।আপনারা যদি মনে করেন ইজরাইল নামক সন্ত্রাসীদের স্বীকৃতি দিয়ে দ্বিরাষ্ট্র নীতিতে বিশ্ব শান্তি ও ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায় হবে গনহত্যা বন্ধ হবে তাহলে আপনারা আপনাদের কারিশমা দেখান। বিশ্ব বাসী আপনাদের দ্বিরাষ্ট্র নীতি দেখতে চাচ্ছে।অবশ্য এই ৪ দিনের ভিতরে এই সমাধানে আসলে ভালো।যদি না পারেন তাহলে দ্বিরাষ্ট্র নীতির চিন্তা বাদ দেন, ইজরায়েল নামক সন্ত্রাসীদের স্বীকৃতি পত্যাহার করুন,এক রাষ্ট্র নীতির পথে চলুন।একটাই রাষ্ট্র হবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র,সেই পথে হাঁটুন। ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও ভূখন্ড ফিরিয়ে দিতে যা যা করা দরকার তাই করুন।আর মুসলিম ও শান্তি প্রিয় রাষ্ট্র প্রধানগন এটাও জানে কিভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে,পূন্যের শহর জেরুজালেম কে পাপ এবং পাপীদের হাত থেকে রক্ষা এবং ফিলিস্তিনের ভূখন্ড ও নিরিহ নারী ও শিশুদের রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ রাষ্ট্র হবে একটাই স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র।আর এর আইন হবে কোরআন। আল্লাহ ভরসা, ইনশাআল্লাহ ফিলিস্তিনের জয় হবে। আল্লাহ আকবার।
মাশাআল্লাহ,আল্লাহ্ মুসলিম যুদ্ধাদের শক্তি,নিরাপত্তা,সামর্থ্য,সমৃদ্ধি,জ্ঞান,ঈমান ও যুদ্ধে বিজয় দান করুন এবং জালেম দখলদার সন্ত্রাসীদের ধ্বংস করুন, আমিন। আর তোমরা নিরাশ হইয়ো না এবং দুঃখ করো না,যদি তোমরা মুমিন হও,তোমরাই জয়ী হবে।ইনশাআল্লাহ, অতিশীঘ্রই ইসরাইল নামক সন্ত্রাসীরা ধ্বংস হবে আর মুসলিম যুদ্ধাদের বিজয় হবে।আল্লাহ ভরসা, আল্লাহ আকবার।
জয় হবে ফিলিস্তিনি জয় হবে ফিলিস্তিনি মানুষের জয় হবে হামাসের মুক্ত হবে ফিলিস্তিনি ইনশাল্লাহ
কুয়েত কাতার দুবাই ওমান বাহরাইন মিশর ওরা হচ্ছে ভালো একটা তাজা মুনাফেক।।। কাতারের আমির ইসরাইলের ইহুদি গুষ্টির সহায়তা করে চার দিনের যুদ্ধ বিরতি দিয়ে আবার ইসরাইলের অস্ত্র ব্যবস্তা নেয়ার প্রস্ততি করছে।।।
সৌদি আরব, তুরস্ক, ইরান, মিশর,পাকিস্তান এই চারটি দেশ ঐক্য জোট হয়ে যদি সামরিক অর্থনৈতিক ভাবে ফিলিস্তিন কে সাহায্য করত তাহলে ইজরাইল কে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া যেত।
হামাস নয় তরাই ধংস হবে
আলহামদুলিল্লাহ, ইরানের এবং তুরুস্কের প্রেসিডেন্ট এর জন্য দুয়া ও ভালবাসা রইল❤❤